Khati Modhu, দেশি চাকের মধু আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে মধুর বিকল্প নেই। আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন, সুস্থ থাকুন। করোনায় ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন।
আমাদের নিজস্ব তত্ববধায়নে সকল মধু সংগ্রহ করা হয়। আমরা সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মধু ডেলিভারি করে থাকি।
Khati Modhu – দেশি চাকের খাঁটি মধু
মধু কিভাবে খাচ্ছি –
অনেকে হয়তো মনে করেন তার মধু খেয়ে কোন কাজ হচ্ছে না, তাহলে তিনি হয়তো সঠিক নিয়মে মধু খাচ্ছেন না।
মধুর রাসায়নিক উপাদান
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই।
১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি। মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। যা আমাদের শুধুমাত্র দেহের বাহ্যিক দিকের জন্যই নয়, দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে। মধুতে পরিমান উপাদান থাকে তা আমাদের শরীর সরাসরি গ্রহণ করতে পারে না, তাই ডাইরেক্ট “র” মধু খাওয়া যাবে না।
মধু খাওয়ার নিয়ম
ফুটানো পানি কুসুম গরম হলে, এক গ্লাস পানিতে ২-৩ চামচ মধু মিশেয়ে খেতে হবে। ডাইরেক্ট “র” মধু খাওয়া যাবে না। এতে উপকার পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে কাজ হবেই ইনশাআল্লাহ।
মধুর গুনাগুন এর কথা বলে শেষ করা যাবে না
রোগ প্রতিরোধশক্তি হৃদরোগে ওজন কমাতে, অনিদ্রায় কোষ্ঠকাঠিন্য, পাকস্থলীর সুস্থতায় সহ, মধুর অসংখ্য গুনাগুন আছে যা আপনার স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় অগ্রগন্য ভূমিকা রাখতে সক্ষম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এ সমস্ত গুনাগুন আমাদের অনেকেরই অজানা। আজ আমরা মধুর এই সমস্ত গুনাবলি সম্পর্কে জানবো
Khati Modhu রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়
মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যে কোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও যোগান দেয়। মধুতে আছে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে। বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রমণে বিভিন্ন রোগ প্রায়ই দেহকে দুর্বল করে দেয়। এসব ভাইরাস প্রতিরোধে মধু খুবই কার্যকর।
হৃদরোগে
এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সাথে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদরোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃদপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ওজন কমাতে
Khati Modhu মধু খেলে পাকস্থলী থেকে বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয় যার জন্য মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বেড়ে যায় এবং মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমার সুযোগ তৈরি হয়।
অনিদ্রায়
মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম এবং সম্মোহনের কাজ করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স যা ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। আবার, ১ চা চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
পাকস্থলীর সুস্থতায়
মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক এসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
Khati Modhu চিনার উপায়
খাঁটি মধু কিংবা ভেজাল মধু চেনার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হচ্ছে ল্যাব টেস্ট। এর বাইরে আরেকটি উপায় আনুসরন করা যেতে পারে। তাহলোঃ মধু নিয়ে গবেষণা করেন এবং মধু বিষয়ে সঠিক জ্ঞান রাখেন ও সত্য কথা বলেন, এমন কোনো ব্যক্তি যদি বলেন মধু খাঁটি বা ভেজাল। তাহলে তার কথায় আস্থা রাখা যায়।
প্রচলিত কিছু ভুল পরীক্ষা
- আগুন পরীক্ষা
- পানি পরীক্ষা
- পিঁপড়া পরীক্ষা
- ফ্রিজিং পরীক্ষা
- চুন পরীক্ষা ইত্যাদি
অনেকেই মধুর নানা ধরণের পরীক্ষার কথা বলেন, যা আসলে মধুর ধরণভেদে ভিন্ন-ভিন্ন ফলাফল প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে জেনে রাখা উচিৎ – এসব প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি আদৌ সঠিক নয়।
👉 Follow us:
🌍 BOS 🌍 Twitter 🌍 Facebook 🌍 Linkedin 🌍 Instagram 🌍 Youtube
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.